স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী হাফিজুর রহমান মিলন অভিযোগ করে বলেন, আমার জন সমার্থন ও ভোট ব্যাংক দেখে ঈর্শানিত হয়ে। অপর চেয়ারম্যান প্রার্থী সাহিদ পারভেজের (নৌকা) মদদে আমার আনারস প্রতীকের পোস্টার,ফেস্টুন, ব্যানার, পুড়িয়ে ফেলা হচ্ছে এবং যারা নির্বাচনী এলাকায় আনারস প্রতীকের পোস্টার লাগাতে যায়,মাইক নিয়ে প্রচার প্রচারনার চালাতে যায় তাদেরকে মারধর করা হয়। হাফিজুর রহমান মিলন আরো বলেন গত
০৭/১১/২০২১ইং তারিখ সকাল আনুমানিক ৯.০০-৯.৩০মিঃ সময় দলীয় প্রার্থী সাহিদ পারভেজের (নৌকা) কর্মী মানিক সরদারের নেতৃত্বে আরো ১৫/২০ জনের একটি দল আমার ইটের ভাটায় সন্ত্রাসী কর্মকান্ড চালিয়ে ভাটার ম্যানেজার কে অবরুদ্ধ করে ২ লক্ষ টাকা ছিনিয়ে নিয়ে যায়। তিনি আরো বলেন যতবার আমি কালকিনি থানা পুলিশের সাহায্য -সহযোগিতা চেয়েছি, ততবারেই কোন প্রকার সহযোগিতা তো পাইনি বরং তারা দলীয় প্রার্থী সাহিদ পারভেজের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, ‘কালকিনি থানার ওসি আমার কোনো অভিযোগ শোনেন না। এবিষয় কালকিনি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইশতিয়াক আশফাক রাসেল এর ফোনে কল করা হলে তিনি রিসিভ না করায় তার বক্তব্য নেওয়া যায় নি।
এমতাবস্থায় নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। তার বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আশা করছি। “কালকিনি থানাকে সাহিদ পারভেজের কাচারি ঘর ” বলে মনে করেন – স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী হাফিজুর রহমান মিলন।
মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার আলীনগর ইউনিয়নে অবাধ নিরপেক্ষ সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্য সরকারের উচ্চ মহলের নিকট সর্বোচ্চ নিরাপত্তা সৃষ্টির জোর দাবী জানিয়েছেন স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী ও কালকিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্য্যনির্বাহী কমিটির সদস্য – হাফিজুর রহমান মিলন।
তিনি পরিশেষে বলেন বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের মানুষের জন্য যেমন করে নিরালস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। তাতে করে এদেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন হতে আর বেশি দেরি হবেনা। তার একজন কর্মী হয়ে আমি এলাকায় মানুষের জন্য কাজ করে যাচ্ছি,এবং শেখ হাসিনার উন্নয়নবার্তা সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই, জনগনের প্রতিনিধি হয়ে। অভিযোগের বিষয় দলীয় প্রার্থী সাহিদ পারভেজের ফোনে কল করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি। তাই তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।