গ্রাম কিংবা শহরে তরমুজের চেয়ে ডাবের মূল্য তুলনামূলক ভাবে অনেক বেশি মাহে রমজানকে সামনে রেখে ডাবের মূল্য সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাহিরে চলছে। কোন কোন শহরে প্রতি ডাব ১০০-১১০ টাকা বিক্রি করতে দেখা গেছে। অতিস্ঠ সাধারণ মানুষ তাই প্রশাসনের দৃষ্টি কামনা করেছেন ভুক্তভোগীরা।
বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় ডাবের প্রকৃত মূল্যর চেয়ে অনেক বেশি মূল্য ডাব বিক্রি করা হচ্ছে। পবিত্র মাহে রমজান মাসে এক ধরনের অসাধু ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেটের মাধ্যমে ডাবের দাম বাড়িয়ে প্রতি ডাব ৮০ টাকা থেকে শুরু করে ১১০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি করছেন। রমজানের আগে গ্রামে প্রতি ডাব ৬০-৭৫ টাকা এবং শহরে (ঢাকায়) প্রতি ডাব ৭০-৮৫ টাকা দরে বিক্রি করেছেন। প্রকৃত পক্ষে ব্যবসায়ীরা ডাব গাছের মালিক থেকে প্রতি ডাব ১৫-২০ টাকা দরে ক্রয় করেন। গতকাল ঢাকার দৈনিক বাংলার মোড়ে এক ডাব ব্যবসায়ীকে প্রতি ডাব ৯০-১০০ ঢাকা দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে। ঐ ব্যবসায়ীর ভাষ্যমতে আগের থেকে বর্তমানে অনেক বেশি মূল্য দিয়ে ডাব ক্রয় করতে হয়। তাই একটু বেশি মূল্য বিক্রি করছি। সাব্বির নামের এক লোক ডাব কিনতে এসে এ প্রতিবেদক কে জানান, ভাই কি করব রমজান মাস ইফতারকরা লাগবে তাই ডাব কেনা দরকার এজন্য এসেছি? আগে ডাব কিনতাম ৭০-৮০ টাকায় আর এখন সেই ডাব কিনতে হচ্ছে ৯০-১১০টাকা দরে। স্হানীয় লোকজন এর প্রতিকার চেয়ে প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন। ঢাকাসহ সকল জেলা কিংবা গ্রামে তরমুজের মত ডাবের মূল্যর প্রতি দৃষ্টি রাখেন, যাতে কোন ব্যবসায়ীগন অনেক বেশি দরে ডাব বিক্রি করতে না পারে।